নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার কয়েকজন শিক্ষক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন না করে, বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে সবসময় উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে বিভিন্ন কাজকর্ম করে দেয়ার নাম করে অবৈধ উদ্দেশ্য হাসিল করতে তৎপর থাকেন বলে, অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
বারহাট্টা উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩৩ জন প্রধান ও সহকারী শিক্ষক-শিক্ষকার স্বাক্ষরিত নেত্রকোনা জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে দাখিলকৃত স্বারকলিপি থেকে জানা যায় ।
বারহাট্টা উপজেলার শিক্ষা অফিসারের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, রাসেল হায়দার শিক্ষক ও কর্মচারীদের কাজ সমূহ এযাবৎ অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠার সাথে সাধ্যমত করে দিচ্ছেন । স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন যে, তিনি অফিস সহকারী হিসাবে শিক্ষকদের কোন কাজের বিনিময়ে কোন ঘুষ বা অন্যান্য কোন সুবিধা গ্রহন করেন নাই ।
অবৈধ কোন সুযোগ, সুবিধা না পওয়ায়, কতিপয় শিক্ষক উক্ত অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনলাইনে এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করায় শিক্ষকগণ হতবাক হয়ে গেছেন । তারা জানান, একজন দক্ষ কর্মচারীকে ভুয়া ও বানোয়াট অভিযোগ দিয়ে সাধারণ শিক্ষকদের বেকায়দায় ফেলে তাদের হীন উদ্দেশ সফল করার জন্য এ ধরনের অভিযোগ হতে পারে বলে, তাদের ধারণা ।
শিক্ষকবৃন্দ জানান, অভিযোগটি সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বিনয় চন্দ্র শর্মা জানান, আমার জানামতে অফিস সহকারী কোন অনৈতিক কাজে জড়িত নয় । সে একজন দক্ষ ও বিচক্ষণ ব্যক্তি হিসাবে আমি জানি ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জনাব, মোঃ ওবায়দুল্লাহ জানান, শিক্ষা অফিসারের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, রাসেল হায়দার একজন দক্ষ কর্মচারী ।
আমার জানামতে সে কোন অনৈতিক ও বে-আইনী কাজের সাথে জড়িত থকতে পারে না, এরপবও দুইটি অভিযোগ পেযেছি, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।
নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার কয়েকজন শিক্ষক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালা না করে, বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে সবসময় উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে বিভিন্ন কাজকর্ম করে দেয়ার নাম করে অবৈধ উদ্দেশ্য হাসিল করতে তৎপর থাকেন বলে, অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
বারহাট্টা উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩৩ জন প্রধান ও সহকারী শিক্ষক-শিক্ষকার স্বাক্ষরিত নেত্রকোনা জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে দাখিলকৃত স্বারকলিপি থেকে জানা যায় ।
বারহাট্টা উপজেলার শিক্ষা অফিসারের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, রাসেল হায়দার শিক্ষক ও কর্মচারীদের কাজ সমূহ এযাবৎ অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠার সাথে সাধ্যমত করে দিচ্ছেন । স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন যে, তিনি অফিস সহকারী হিসাবে শিক্ষকদের কোন কাজের বিনিময়ে কোন ঘুষ বা অন্যান্য কোন সুবিধা গ্রহন করেন নাই ।
অবৈধ কোন সুযোগ, সুবিধা না পওয়ায়, কতিপয় শিক্ষক উক্ত অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনলাইনে এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করায় শিক্ষকগণ হতবাক হয়ে গেছেন । তারা জানান, একজন দক্ষ কর্মচারীকে ভুয়া ও বানোয়াট অভিযোগ দিয়ে সাধারণ শিক্ষকদের বেকায়দায় ফেলে তাদের হীন উদ্দেশ সফল করার জন্য এ ধরনের অভিযোগ হতে পারে বলে, তাদের ধারণা ।
শিক্ষকবৃন্দ জানান, অভিযোগটি সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বিনয় চন্দ্র শর্মা জানান, আমার জানামতে অফিস সহকারী কোন অনৈতিক কাজে জড়িত নয় । সে একজন দক্ষ ও বিচক্ষণ ব্যক্তি হিসাবে আমি জানি ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জনাব, মোঃ ওবায়দুল্লাহ জানান, শিক্ষা অফিসারের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, রাসেল হায়দার একজন দক্ষ কর্মচারী ।
আমার জানামতে সে কোন অনৈতিক ও বে-আইনী কাজের সাথে জড়িত থকতে পারে না, এরপবও দুইটি অভিযোগ পেযেছি, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।
Leave a Reply