সাদুল্লাপুর উপজেলার বদলাগাড়ী গ্রামের ঠিকাদার আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে জমি বিক্রির নামে টাকা আত্মসাৎতে অভিযোগ উঠেছে।

ঠিকাদার আব্দুল খালেক ও তার মায়ের ১৮ শতাংশ জমি বিক্রির কথা বলে টাকা নিয়েছেন। এবং টাকা নিয়ে জমি দলিল করে না দিয়ে, আব্দুল জলিল সরকারের পরিবারের সঙ্গে বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করেছে ঠিকাদার আব্দুল খালেক।

আব্দুল জলিল সরকারের মৃত্যুর পর জমির মালিক খালেক ঠিকাদার জমি দেওয়া এবং টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করেন।এরপর আব্দুল জলিল সরকারের মৃত্যুর পর জমির মালিক খালেক ঠিকাদারের সাথে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ গ্রামের গন্যমান্য ব্যাক্তিরা কয়েক দফায় শালিস মিটিং করেও কোনো সমাধান দিতে পারেননি।

আব্দুল খালেক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে, তিনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে অনিয়ম করে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

গোবিন্দগঞ্জ সরকারি প্রাইমারি স্কুলের ঠিকাদারি কাজে,স্কুলের ছাদ ঢালাইয়ে রডের বদলে বাঁশ দিয়ে ঢালাই করেছিলেন। আব্দুল খালেক ঠিকাদার হত্যা মামলায় জেল ও খাটেন।
আব্দুল খালেক ঠিকাদারের কারণে আজ মৃত্যু জলিল সরকারের পরিবার শেষ হয়ে গেয়েছে।যদিও জলিল সরকার আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য তারপরেও তাদের পাশে কেউ নেই।

এলাকাবাসী সরকার প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, এই অসহায় পরিবারের পাশে দাড়ান এবং আব্দুল খালেক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনের শাস্তি দাবি কামনা করেছে।