শেরপুর সদর উপজেলার ৩নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ৩ বারের সফল ইউপি চেয়ারম্যান ও মানবাধিকার সংস্থা ” আমাদের আইন” ৩ নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন শাখার সম্মানিত উপদেষ্টা আব্দুল হান্নানের জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল ১১ টায় বাজিতখিলা আমির আলী সরকার উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে মরহুমের জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।মরহুমের জানাযা নামাজের ইমামতি করেন মাওলানা খলিলুর রহমান।
উক্ত জানাযা নামাজে অংশ গ্রহণ করেন, শেরপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ছানোয়ার হোসেন ছানু, ইলিয়াস উদ্দীন, শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম আধার, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি ও কামারের চর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষক লীগ শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি মোঃ আব্দুল কাদির, ৩ নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসান খুররম, ৩ নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ এনামূল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাজাহান আলী, মানবাধিকার সংস্থা আমাদের আইন, ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, বাজিতখিলা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মোঃ শাহা আলম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল হালিম, বাজিতখিলা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মোঃ লেবু মোল্লা, মালিঝিকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক, বাজিতখিলা আমির আলী সরকার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ গোলাম মোস্তফা হেলাল, সাবেক জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ হেদায়েতুল ইসলাম, যোগনিমুরা পীর সাহেব আবু রাশেদ বকর, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, সহ বহু গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান জানাযায় অংশগ্রহন করেন ।
জানাযা নামাজ শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তার এই মৃত্যুতে বাজিতখিলা ইউনিয়নে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর ১২ টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় আল হেলাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন তিন বারের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন ধরে আব্দুল হান্নানের স্বাস্থ্যের অবনতি দেখা দিলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখান থেকে জীবিত ফেরানো সম্ভব হয়নি। সাবেক এই চেয়ারম্যান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি ১৯৮৮ সালে প্রথম বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
দ্বিতীয় দফায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ১৯৯৩ সালে। ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত একটানা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করার পর পূনরায় ২০১১ সালে বাজিতখিলা ইউনিয়নের জনগণ তৃতীয় বারের মত চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করেন আব্দুল হান্নানকে। ব্যক্তিগত জীবনে আব্দুর হান্নান ছিলেন অত্যন্ত বিচক্ষণ ও সাদামাটা একজন মানুষ।
তার মৃত্যুতে শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু, ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম আধার, শেরপুর জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল কাদির, জেলা যুব লীগের সভাপতি ও কামারের চর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান, ৩ নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসান খুররম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাজাহান আলী, ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মোঃ লেবু মোল্লা, মানবাধিকার সংস্থা ” আমাদের আইন” ময়মনসিংহ বিভাগের কো-অর্ডিনেটর ও শেরপুর জেলার চেয়ারম্যান মোঃ নুর-ই- আলম চঞ্চল, ময়মনসিংহ বিভাগের সাব- কো অর্ডিনেটর ও শেরপুর জেলার সেক্রেটারী মোঃ নাজমুল আলম, পৌর শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম, ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ৩নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মোঃ শাহা আলম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল হালিম, গাজীর খামার ইউনিয়ন শাখার সভাপতি জাকির হোসেন মিন্টু সহ ৩নং বাজিতখিলা ইউনিয়ন শাখার সকল মানবাধিকার কর্মী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এছাড়াও গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
Leave a Reply