ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল এর এক নম্বর গেটের উল্টোদিকের মাঠে……..। 25 শে ডিসেম্বর যেমন চার্চে চার্চে দর্শকের ঢল, দূর-দূরান্ত থেকে দর্শকেরা আসে এই দিনটি উপভোগ করতে, কলকাতার বুকে একটা দিন ছুটি কাটাবার ও আনন্দ পাওয়ার জন্য ছেলে মেয়েদের নিয়ে। চার্চে ও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখতে… তেমনি ফটোগ্রাফারের কর্ণধার জয়ন্ত দাস গুপ্ত ও রুমা দাশগুপ্ত উদ্যোগে এই দিনটিকে একুশে বড়দিন হিসাবে পালন করলেন ও সুন্দর অনুষ্ঠান করলে , কিছু দুস্থ প্রতিবন্ধী ছেলেমেয়েদের ও কিছু ছোট ছোট মডেল ভাই, বোনদের নিয়ে, আর ওনাকে যারা সহযোগিতা করেছেন তারা হলেন ওনার কাছের ফটোগ্রাফাররা ফটোগ্রাফার ভাই বোন ও অন্যান্যরা, এই অনুষ্ঠানটি দর্শকদের একটি অন্য মাত্রা এনে দেয় , এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অতিথিবর্গ তিনি তাদের প্রথমে ব্যাচ ও উত্তরীয় সন্মান জানান, উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববাংলা অফিসার পার্থসারথি সাহা, উপস্থিত ছিলেন মল্লার ঘোষ, উপস্থিত ছিলেন মল্লিকা ঘোষ এবং ক্রীড়াজগতের, সিরিয়াল জগতের থেকে শুরু করে অন্যান্য সম্মানীয় ব্যক্তি বর্গ, অনুষ্ঠানটি শুরু হয় সকাল এগারোটা থেকে শেষ হয় বিকেল পাঁচটা ছাড়া সময়টায় নাচ গান ও র্যাম্প শো এর মাধ্যমে, সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্যে দিয়ে স্ট্রীট ফটোগ্রাফারের কর্ণধার জয়ন্ত দাস গুপ্ত ও রুমা দাশগুপ্ত বলেন ,আমরা এই ধরনের অনুষ্ঠান করতে পেরে ধন্যবাদ জানায় ,আমাদেরকে যারা সহযোগিতা করেছেন ,আর ধন্যবাদ জানাই প্রতিবন্ধী ছেলে মেয়েদের পাশে থাকতে পেরে, ওদেরকে এনে এই অনুষ্ঠান করতে পেরে, যারা এই দিনটিকে বোঝেনা, বুঝতে পারে না, আনন্দ কি জিনিস জানেনা, যারা সূর্যের আলো দেখতে পায় না, যারা ঠিক করে হাঁটতে পারে না, কথা বলতে পারেনা ,তাদের জন্য হয়তো বিরাট কিছু করতে পারছিনা, কিন্তু আজ এই অনুষ্ঠানে পেয়ে আমরা নিজেদেরকে গর্বিত মনে করছি, এর সাথে সাথে ছোট ছোট মডেল ফটোগ্রাফার ভাই-বোনদেরও , যারা মডেল শোতে অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের কেউ ধন্যবাদ জানাই আমাদের পাশে থাকার জন্য, তিনি আরো বলেন কোনদিনও এরা পাশে না থাকলে, এই ধরনের অনুষ্ঠান করা সম্ভব হতো না, শুধু তাই নয় মঞ্চ থেকেই শুভ সূচনা করলেন একটি ফেস্টুন অংকন এর মাধ্যমে দোল উৎসবের আহ্বান জানালেন ও একটি ক্যাসেট উদ্বোধন করলেন, অনুষ্ঠানের শেষে সকল অংশগ্রহণকারী ছেলে মেয়েদের হাতে , সংস্থার সার্টিফিকেট তুলে দিলেন, যারা ভালো পারফর্মেন্স করেছেন তাদের মধ্যে কাউকে জামা, কাপড় ,কাউকে নগদ টাকা পুরস্কৃত করলেন । রিপোর্টার কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়
Leave a Reply